টানা তৃতীয়বার আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন আনিসুল হক এমপি

প্রকাশিত: ১০:৩৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১১, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদন :

টানা তৃতীয়বারের মতো আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন আনিসুল হক এমপি। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি টানা তিন মেয়াদে আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন। তার আগে আর কেউ একবারের বেশি আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের সুযোগ পাননি।
এদিকে আবারও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন আনিসুল হক। একইসঙ্গে নিজ নির্বাচনী এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলার জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আনিসুল হক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকার সেন্ট জোসেফ হাই স্কুল থেকে ও-লেভেল সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে অ্যাডভান্সড লেভেল (এ-লেভেল) সম্পন্ন করেন। এ-লেভেল শেষ করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বিএ (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করেন। এরপর আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কিংস কলেজ থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন।
আনিসুল হক ১৯৮৫ সালের নভেম্বরে ঢাকা জেলা বারে এবং ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০১ সালে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন এবং ২০১০ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী হন।
পিতার মৃত্যুর পর আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার চিফ স্পেশাল প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান। তাঁর হাত ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা শেষ হয় এবং এ দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দেয়। এছাড়া আনিসুল হক দুর্নীতি দমন কমিশনের চিফ কাউন্সেল ও স্পেশাল প্রসিকিউটর ছিলেন। আনিসুল হক ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কিত পিলখানা হত্যা মামলার প্রধান প্রসিকিউটরও ছিলেন। তার নেতৃত্বে এই মামলাটিও সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত আইনজীবী, গণপরিষদ ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার প্রধান কৌঁসুলি এডভোকেট সিরাজুল হকের বড় ছেলে আনিসুল হক।টানা তৃতীয়বারের মতো আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন আনিসুল হক এমপি। বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি টানা তিন মেয়াদে আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন। তার আগে আর কেউ একবারের বেশি আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালনের সুযোগ পাননি।
এদিকে আবারও আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন আনিসুল হক। একইসঙ্গে নিজ নির্বাচনী এলাকা কসবা ও আখাউড়া উপজেলার জনগণকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তিনি ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও এই আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
আনিসুল হক কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকার সেন্ট জোসেফ হাই স্কুল থেকে ও-লেভেল সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি ব্রিটিশ কাউন্সিলের মাধ্যমে অ্যাডভান্সড লেভেল (এ-লেভেল) সম্পন্ন করেন। এ-লেভেল শেষ করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে বিএ (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এবং মেধা তালিকায় স্থান অর্জন করেন। এরপর আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের কিংস কলেজ থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন।
আনিসুল হক ১৯৮৫ সালের নভেম্বরে ঢাকা জেলা বারে এবং ১৯৮৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ২০০১ সালে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধিত হন এবং ২০১০ সালে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী হন।
পিতার মৃত্যুর পর আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার চিফ স্পেশাল প্রসিকিউটর হিসেবে নিয়োগ পান। তাঁর হাত ধরেই বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা শেষ হয় এবং এ দেশের সর্বোচ্চ আদালত রায় দেয়। এছাড়া আনিসুল হক দুর্নীতি দমন কমিশনের চিফ কাউন্সেল ও স্পেশাল প্রসিকিউটর ছিলেন। আনিসুল হক ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কিত পিলখানা হত্যা মামলার প্রধান প্রসিকিউটরও ছিলেন। তার নেতৃত্বে এই মামলাটিও সফলভাবে সম্পন্ন হয়।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত আইনজীবী, গণপরিষদ ও সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা ও জেল হত্যা মামলার প্রধান কৌঁসুলি এডভোকেট সিরাজুল হকের বড় ছেলে আনিসুল হক।