বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ১৬০০ মিটার দৌড়ালেন শান্ত-মুশফিকরা

প্রকাশিত: ১২:১৬ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২০, ২০২৪

স্পোর্টস ডেস্ক রিপোর্টঃ

বিসিবির ন্যাশনাল পুলে থাকা ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট আজ। নতুন স্ট্রেন্থ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ নাথান কেলির অধীনে ফিটনেস পরীক্ষা দিলেন টাইগার ক্রিকেটাররা। শনিবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে ১৬০০ মিটার দৌড়েছেন ক্রিকেটাররা। একটিতে সবার আগে লক্ষ্যে পৌঁছেছেন তানজিম হাসান সাকিব, অন্যটিতে নাহিদ রানা।

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে ক্রিকেটারদের ফিটনেস ঠিক করতেই অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকের এই দৌড়। যেখানে ওয়ানডে, টি২০ মিলিয়ে সাদা বলের ৩৫ জন ক্রিকেটার অংশগ্রহণ করেছে। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নতুন বসানো ৪০০ মিটারের অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে মোট চার চক্কর দৌড়ান ক্রিকেটাররা। এরপর ট্র্যাকেই হয় ৪০ মিটার স্প্রিন্টও। মূলত জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে ক্রিকেটারদের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে এই আয়োজন করেছে বিসিবি।

এই ফিজিক্যাল পারফরম্যান্স অ্যাসাইনমেন্টে দেখা যায়নি তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, তাসকিন আহমেদের মতো তারকারা। সাকিব দেশের বাইরে আছেন। তাসকিন ডিপিএলে টানা ম্যাচ খেলায় বাড়তি ঝুঁকি নেননি। তাছাড়া চোটের কারণে ছিলেন না সৌম্য সরকার।

ফিটনেস সক্ষমতা মূল্যায়নের বাকি ড্রিলগুলো হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। সঠিক দূরত্বের রানিং টেস্টগুলো অনেক আগে থেকেই অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে হয়। জাতীয় ক্রিকেট দলও একটা সময় বিকেএসপির ক্যাম্পে দূরপাল্লার দৌড় অনুশীলন করেছে। অনেক বছর পর আবার অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে টেস্ট নিয়েছেন ট্রেনার। কারণ সঠিক দূরত্বে ক্রিকেটারদের রানিং সক্ষমতা যাচাই করা।

অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক ৪০০ মিটার হওয়ায় চার চক্কর দিলে ১৬০০ মিটার হবে। শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে এতটা নিখুঁতভাবে ১৬০০ মিটার নির্ণয় করা সম্ভব হতো না বলে জানান মিডিয়া ম্যানেজার রাবীদ ইমাম।ক্রিকেটারদের স্প্রিন্ট দেখে কার ফিটনেসের কী অবস্থা বুঝতে চেয়েছেন বাংলাদেশ দলের নতুন ট্রেইনার ন্যাথান কেলি। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে প্রস্তুতির প্রথম পর্ব সেরে মিরপুর শেরেবাংলায় ফিরে গেছেন ক্রিকেটাররা। সেখানে হবে প্রস্তুতির বাকি অংশ।