বিশ্বের সবচেয়ে দামি পারফিউম তৈরি হয় প্রাণীর বমি থেকে
নিউজ পোস্ট বিডি নিউজ পোস্ট বিডি
নিউজ পোস্ট বিডি
ফিচার ডেক্স:
পারফিউম বা সুগন্ধি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন সবাই। বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি নিজের সংগ্রহে রাখেন। নানান ফুলের সুবাস শরীরে আলাদা একটা স্নিগ্ধতার আবেশ বুলিয়ে দেয়। তবে জানেন কি? বিশ্বের সবচেয়ে দামি পারফিউম তৈরি হয় তিমির বমি থেকে।
পৃথিবীর জল এবং স্থল দুই স্থানের সবচেয়ে বড় প্রাণী এই নীল তিমি। যা ডাইনোসর যুগের আগে থেকেই রাজ করছে বিশ্বভ্রম্মান্ডে। অনেক প্রজাতির তিমি আছে যেগুলো একে অপরের থেকে আকারে আলাদা। কিন্তু মানুষ যখন এদের সামনে আসে তখন মানুষকে এদের সামনে ইঁদুরের মতো ছোট দেখায়। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বড় হল নীল তিমি, যা এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী।হোয়েল ফ্যাক্টস ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, প্রাচীনকালে পৃথিবীতে অনেক ডাইনোসর ছিল। এই নীল তিমি আকারে ওই ডাইনোসরদের থেকেও বড়। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই নীল তিমি ১০০ ফুট পর্যন্ত বাড়তে পারে এবং ওজন ২০০ টন পর্যন্ত হতে পারে। জানলে অবাক হবেন যে এদের জিভের ওজন একটি হাতির সমান।তিমির বমিকে অ্যাম্বারগ্রিস বলা হয়। তিমির বমি বাজারে বিক্রি হয় কোটি-কোটি টাকায়। বিজ্ঞানীরা তিমির বমিকে ‘ভাসমান সোনা’ বলে থাকেন। এটি তার শরীর থেকে নির্গত মল যা অন্ত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তার বমি দেখতে মোমের শক্ত পাথরের মতো। একটি তিমি যখন কোনো প্রাণীকে খায় এবং তাদের হজম করতে পারে না, তখন সেগুলো এভাবে বেরিয়ে আসে।মূলত সেফালোপড জাতীয় প্রাণীকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলে, তিমি সেটিকে বমি করে দেয় এবং যার ফলে এই পদার্থটি মেলে। অ্যাম্বারগ্রিস ধূসর বা কালো রঙের একটি কঠিন পদার্থ। এটি পাথরের মতো শক্ত পদার্থ। তবে সব তিমি নয়, শুধু স্পার্ম হোয়েল এই অ্যাম্বারগ্রিসের উৎস।
তিমি মাছের অন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসা এই পদার্থ থেকে গন্ধ আসে। যা থেকে অনেক ধরনের পারফিউম তৈরি হয়। এই পারফিউমের সুগন্ধ থাকে অনেকক্ষণ। সুগন্ধি তৈরির কোম্পানিগুলো এটি ব্যবহার করে। সুগন্ধি তৈরির কোম্পানিগুলো অনেক দামে কিনে নেয়।এটি ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। অ্যাম্বারগ্রিস যৌন সমস্যার চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়। এসব কারণে এর দাম এত বেশি। তাই তিমি মাছের বমিকে বিজ্ঞানীরা ‘ভাসমান সোনা’ বলে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে, তিমি মাছের বমিতে অ্যালকোহল থাকে। কিন্তু প্রথমে, এর গন্ধ মলের মতো হয়। ধীরে-ধীরে তা কাদামাটির মতো হতে থাকে। তারপর পানিতে থাকা অবস্থায়, তা ঠান্ডা হয়ে পাথরের মতো হয়ে পারফিউম বা সুগন্ধি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন সবাই। বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি নিজের সংগ্রহে রাখেন। নানান ফুলের সুবাস শরীরে আলাদা একটা স্নিগ্ধতার আবেশ বুলিয়ে দেয়। তবে জানেন কি? বিশ্বের সবচেয়ে দামি পারফিউম তৈরি হয় তিমির বমি থেকে।
পৃথিবীর জল এবং স্থল দুই স্থানের সবচেয়ে বড় প্রাণী এই নীল তিমি। যা ডাইনোসর যুগের আগে থেকেই রাজ করছে বিশ্বভ্রম্মান্ডে। অনেক প্রজাতির তিমি আছে যেগুলো একে অপরের থেকে আকারে আলাদা। কিন্তু মানুষ যখন এদের সামনে আসে তখন মানুষকে এদের সামনে ইঁদুরের মতো ছোট দেখায়। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বড় হল নীল তিমি, যা এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাণী।হোয়েল ফ্যাক্টস ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, প্রাচীনকালে পৃথিবীতে অনেক ডাইনোসর ছিল। এই নীল তিমি আকারে ওই ডাইনোসরদের থেকেও বড়। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই নীল তিমি ১০০ ফুট পর্যন্ত বাড়তে পারে এবং ওজন ২০০ টন পর্যন্ত হতে পারে। জানলে অবাক হবেন যে এদের জিভের ওজন একটি হাতির সমান।তিমির বমিকে অ্যাম্বারগ্রিস বলা হয়। তিমির বমি বাজারে বিক্রি হয় কোটি-কোটি টাকায়। বিজ্ঞানীরা তিমির বমিকে ‘ভাসমান সোনা’ বলে থাকেন। এটি তার শরীর থেকে নির্গত মল যা অন্ত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। তার বমি দেখতে মোমের শক্ত পাথরের মতো। একটি তিমি যখন কোনো প্রাণীকে খায় এবং তাদের হজম করতে পারে না, তখন সেগুলো এভাবে বেরিয়ে আসে।মূলত সেফালোপড জাতীয় প্রাণীকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করলে, তিমি সেটিকে বমি করে দেয় এবং যার ফলে এই পদার্থটি মেলে। অ্যাম্বারগ্রিস ধূসর বা কালো রঙের একটি কঠিন পদার্থ। এটি পাথরের মতো শক্ত পদার্থ। তবে সব তিমি নয়, শুধু স্পার্ম হোয়েল এই অ্যাম্বারগ্রিসের উৎস।
তিমি মাছের অন্ত্র থেকে বেরিয়ে আসা এই পদার্থ থেকে গন্ধ আসে। যা থেকে অনেক ধরনের পারফিউম তৈরি হয়। এই পারফিউমের সুগন্ধ থাকে অনেকক্ষণ। সুগন্ধি তৈরির কোম্পানিগুলো এটি ব্যবহার করে। সুগন্ধি তৈরির কোম্পানিগুলো অনেক দামে কিনে নেয়।এটি ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। অ্যাম্বারগ্রিস যৌন সমস্যার চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়। এসব কারণে এর দাম এত বেশি। তাই তিমি মাছের বমিকে বিজ্ঞানীরা ‘ভাসমান সোনা’ বলে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে, তিমি মাছের বমিতে অ্যালকোহল থাকে। কিন্তু প্রথমে, এর গন্ধ মলের মতো হয়। ধীরে-ধীরে তা কাদামাটির মতো হতে থাকে। তারপর পানিতে থাকা অবস্থায়, তা ঠান্ডা হয়ে পাথরের মতো হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক বাজারে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এটি পেতে কিছু লোক অবৈধভাবে তিমি মাছ শিকার করে পাচার করে।