
ডেস্ক রিপোর্ট:
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা অপতথ্য নিয়ে কাজ করা সংস্থা বন্ধ করলো ট্রাম্প প্রশাসন। বিশ্বে কীভাবে অপতথ্য ছড়াচ্ছে, তা নিয়ে কাজ করতো এই সংস্থা। খবর ডয়চে ভেলের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন যে এই ধরনের সংস্থার আর কোনও প্রয়োজন নেই।
তার বক্তব্য, মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছিল এই সংস্থা। রুবিওর অভিযোগ, সাধারণ মতামত প্রকাশ করে আমেরিকানদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছিল, এমনকি জেলেও যেতে হচ্ছিল। এমন সংস্থার আর কোনও প্রয়োজন নেই। সেই কারণেই এই সংস্থাটিকে বন্ধ করা হলো।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল মূলত রাশিয়া এবং চীন নিয়ে তৈরি হওয়া অপতথ্য খুঁজে বের করার জন্য এবং সে বিষয়ে মানুষকে সচেতন করে দেওয়ার জন্য।
রুবিও জানিয়েছেন, ওই অফিস বছরে ৫০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি খরচ করতো শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার জন্য। বস্তুত, এই সংস্থাটিকে নিয়ে বরাবরই সমস্যা ছিল রিপাবলিকানদের।
তাদের বক্তব্য ছিল, রক্ষণশীল মিডিয়ার খবরকে বারবার আক্রমণ করেছে এই সংস্থা।