কাজী মামুনুর রশিদকে গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি ধর্ষিতা নারীর
নিউজ পোস্ট বিডি নিউজ পোস্ট বিডি
নিউজ পোস্ট বিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক:
রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকায় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও পরবর্তীতে তার ছেলেকে লালবাগ এলাকা থেকে অপহরণের ঘটনায় অভিযুক্ত কাজী মামুনুর রশিদকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী। আজ শনিবার (২২ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এসময় তার আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, তার স্বামী পক্ষাঘাতগ্রস্থ এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় সংসারের সার্বিক খরচের যোগানের তাগিদে তিনি কথিত এক্সটেঞ্জা ফার্মাসিউটিক্যাল নামক একটি ঔষধ কোম্পানির মালিক কাজী মামুনুর রশিদের কাছে চাকরির জন্য আবেদন করেন। আর্থিক অভাব অনটনের কথা শুনে তাকে চাকরির আশ্বাস দেন মামুন। গত ৪ জুলাই দুপুরে মামুনের অফিসে গেলে নানা কথাবার্তার একপর্যায়ে তাকে কুপ্রস্তাব দেন মামুন। তখন তিনি রুমের বাইরে যেতে চাইলে তার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে উপর্যুপরি কিল ঘুষি মারতে থাকে এবং একপর্যায়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় রমনা থানায় অভিযোগ করেছেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তার অভিযোগটি নথিভুক্ত করেনি পুলিশ। পরে তিনি ঢাকা মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা নেন।
রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকায় চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও পরবর্তীতে তার ছেলেকে লালবাগ এলাকা থেকে অপহরণের ঘটনায় অভিযুক্ত কাজী মামুনুর রশিদকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন ভুক্তভোগী এক নারী। আজ শনিবার (২২ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি জানান। এসময় তার আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, তার স্বামী পক্ষাঘাতগ্রস্থ এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় সংসারের সার্বিক খরচের যোগানের তাগিদে তিনি কথিত এক্সটেঞ্জা ফার্মাসিউটিক্যাল নামক একটি ঔষধ কোম্পানির মালিক কাজী মামুনুর রশিদের কাছে চাকরির জন্য আবেদন করেন। আর্থিক অভাব অনটনের কথা শুনে তাকে চাকরির আশ্বাস দেন মামুন। গত ৪ জুলাই দুপুরে মামুনের অফিসে গেলে নানা কথাবার্তার একপর্যায়ে তাকে কুপ্রস্তাব দেন মামুন। তখন তিনি রুমের বাইরে যেতে চাইলে তার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে উপর্যুপরি কিল ঘুষি মারতে থাকে এবং একপর্যায়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় রমনা থানায় অভিযোগ করেছেন। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তার অভিযোগটি নথিভুক্ত করেনি পুলিশ। পরে তিনি ঢাকা মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা নেন।
তিনি আরো বলেন, এ ঘটনায় মামুন ক্ষিপ্ত হয়ে গত ৭ জুলাই মধ্যরাতে তার ছেলে তাকির মোহাম্মদ রেজা রুটি কেনার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হলে অজ্ঞাতনামা কয়েকজন অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় তিনি লালবাগ থানায় জিডি করেন। থানা পুলিশ মামলা না নেয়ায় তিনি আইনজীবীর পরামর্শে আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালতের নির্দেশে মামলাটি পুলিশ তদন্ত করছে। কিন্তু অভিযুক্ত মামুনকে গ্রেপ্তার না করায় তিনি হতাশা প্রকাশ করেন।
এদিকে ছেলের সন্ধানে তিনি গত ১৭ জুলাই র্যাব-১ এ আবেদন করেন। গত ২০ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এক ব্যক্তির মাধ্যমে তার ছেলের সন্ধান পান। বিষয়টি থানা পুলিশকে জানালে তার জিম্মায় ছেলেকে দেয়া হয়। বর্তমানে মামুন তার যেকোনো ক্ষতি করতে পারে এবং গ্রেপ্তার এড়াতে বিদেশেও চলে যেতে পারেন বলে আশঙ্কা করছেন তিনি। অবিলম্বে এই ধর্ষককে দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।