গাছ লাগিয়ে বাউন্ডারি করলে তা দেখতে দৃষ্টিনন্দন হয় : তথ্যমন্ত্রী
নিউজ পোস্ট বিডি নিউজ পোস্ট বিডি
নিউজ পোস্ট বিডি
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ যে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চারপাশে গাছপালা রোপণের মাধ্যমে দৃষ্টিনন্দন বাউন্ডারি গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। তিনি বলেন, ‘গাছপালা লাগিয়ে এবং কাঁটাতার দিয়েও স্কুলের চারপাশে বাউন্ডারি করা যায়। গাছ লাগিয়ে বাউন্ডারি করলে স্কুলটি দেখতে যেমন দৃষ্টিনন্দন হবে, তেমনি পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা পাবে, ছাত্রছাত্রীদের জন্যও এটা ভাল হবে।’ তথ্যমন্ত্রী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের আজিমপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৮বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জয়নাল আবেদীন কাঞ্চনের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য খাদিজাতুল আনোয়ার সনি, উপজেলা চেয়ারম্যান হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম, ইউএনও সায়েদুল আরেফিন, ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট সালামত উল্লাহ, জেবুন্নাহার মুক্তা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন মুহুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বখতেয়ার সাঈদ ইরান, ফটিকছড়ি পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব ইসমাঈল হোসেন, সুন্দরপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ চৌধুরী ও তথ্যমন্ত্রীর সহধর্মিনী আজিমপুর গ্রামের কৃতি সন্তান নুরান ফাতিমা হাছান।
বিদ্যালয়ের চারপাশে বাউন্ডারি নির্মাণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ড. হাছান বলেন, ‘আমি কিন্তু বাউন্ডারি নির্মাণের পক্ষে নই। আমার বাড়িতেও কোন বাউন্ডারি নাই। আমার বাড়ির বাউন্ডারি হচ্ছে গাছপালা লাগিয়ে কাঁটা তারের বেড়া। কারণ বাউন্ডারি নির্মাণের জন্য যে পরিমাণ টাকা খরচ হয় সেটি দিয়ে আরো অনেক দরকারি কাজ করা যায়।’ গ্রামীণ রান্তা সংস্কারের পর রাস্তার দু’পাশে গাছ লাগানোর জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদগুলোর চেয়ারম্যানদের প্রতি আহবান জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গাছ লাগানো হলে রাস্তায় নান্দনিকতা ফিরে আসবে এবং গ্রামটিকেও অনেক সুন্দর দেখাবে এবং সকলের চোখেই গ্রামটি দেখতে ভালো লাগবে।’