চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে মামলা হয়েছে।

প্রকাশিত: ২:১৯ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২৫

চাঁদপুর প্রতিনিধি:

সোমবার ব্যাংকটির ওই শাখা কর্মকর্তা (ক্যাশ) দীপংকর ঘোষকে আসামি করে মামলাটি করেন বলে দুদকের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আজগর হোসেন জানান।

মামলার বিবরণে বলা হয়, অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইউসুফ মিয়া টাকা ব্যাংক থেকে আত্মসাতের ঘটনায় মতলব উত্তর থানায় অভিযোগ করেন। ওই অভিযোগের রেকর্ডপত্র থানা থেকে পাঠানো হয় দুদক কার্যালয়ে। অভিযোগের নথির পরিপ্রেক্ষিতে দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে গেল বছরের ১ সেপ্টেম্বর ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মতলব উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইউসুফ মিয়া টাকা ব্যাংক থেকে আত্মসাতের ঘটনায় মতলব উত্তর থানায় অভিযোগ করেন। ওই অভিযোগের রেকর্ডপত্র থানা থেকে পাঠানো হয় দুদক কার্যালয়ে। অভিযোগের নথির পরিপ্রেক্ষিতে দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে গেল বছরের ১ সেপ্টেম্বর ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মতলব উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

 

 

চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে মামলা হয়েছে।

সোমবার ব্যাংকটির ওই শাখা কর্মকর্তা (ক্যাশ) দীপংকর ঘোষকে আসামি করে মামলাটি করেন বলে দুদকের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আজগর হোসেন জানান।

মামলার বিবরণে বলা হয়, অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইউসুফ মিয়া টাকা ব্যাংক থেকে আত্মসাতের ঘটনায় মতলব উত্তর থানায় অভিযোগ করেন। ওই অভিযোগের রেকর্ডপত্র থানা থেকে পাঠানো হয় দুদক কার্যালয়ে। অভিযোগের নথির পরিপ্রেক্ষিতে দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে গেল বছরের ১ সেপ্টেম্বর ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মতলব উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

মামলার বিবরণে বলা হয়, অগ্রণী ব্যাংকের ছেংগারচর বাজার শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইউসুফ মিয়া টাকা ব্যাংক থেকে আত্মসাতের ঘটনায় মতলব উত্তর থানায় অভিযোগ করেন। ওই অভিযোগের রেকর্ডপত্র থানা থেকে পাঠানো হয় দুদক কার্যালয়ে। অভিযোগের নথির পরিপ্রেক্ষিতে দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে মামলার অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে গেল বছরের ১ সেপ্টেম্বর ওই ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মতলব উত্তর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগে বলা হয়, অগ্রণী ব্যাংক ছেংগারচর বাজার শাখার অফিসার (ক্যাশ) হিসেবে কর্মরত ছিলেন দীপংকর ঘোষ। গত ২৯ আগস্ট তিনি ব্যাংকে না এলে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল করা হয়। তখন তিনি জানান, তার বাবা অসুস্থ, ফলে ব্যাংকে আসতে দেরি হবে। কিন্তু দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তিনি ব্যাংকে না এলে পুনরায় কল করলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

ওইদিন পরে দীপংকরকে না পেয়ে তার স্ত্রী আঁখি সাহার মোবাইলে কল দেওয়া হয়। সেসময় তিনি জানান, তার স্বামী অফিসের উদ্দেশে ঢাকার বাসা থেকে বের হয়ে গেছেন। কিন্তু ওইদিন বিকাল হয়ে গেলেও দীপংকর ঘোষ ব্যাংকে যাননি।

ব্যবস্থাপক বলেন, দীপংকর ঘোষের সঙ্গে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়ার পর ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা এবং ভল্টের থাকায় নগদ টাকা পরিমাণ যথাযথ আছে কি না তা যাচাইয়ের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শে গত ৩০ অগাস্ট মতলব উত্তর থানার একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়।

শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইউসুফ মিয়া আরও বলেন, গেল বছরের ১ সেপ্টেম্বর থানায় অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় ব্যক্তিরা ও থানা পুলিশের উপস্থিতিতে মিস্ত্রি দিয়ে ভল্টের গ্রিল কেটে ও চাঁদপুরের প্রধান শাখায় রক্ষিত বিকল্প চাবি দিয়ে ভল্ট খোলা হয়। পরে সবার উপস্থিতিতে গুনে ভল্টে ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮ টাকা ৭১ পয়সা পাওয়া যায়।

তিনি বলেন, যদিও ব্যাংকের ‘ক্যাশ পজিশন’ অনুযায়ী ১ কোটি ২ লাখ ৯৯ হাজার ৬৮ টাকা ৭১ পয়সা থাকার কথা। কিন্তু গণনায় ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা কম পাওয়া যায়।

থানায় জিডি ও দীপংকর ঘোষের বিরুদ্ধে দুদকের মামলায় আরও বলা হয়েছে, আসামি কিছুদিন ধরে প্রায়ই কাঁধে করে একটি ব্যাগ নিয়ে কর্মস্থলে আসা-যাওয়া করেছেন। ব্যাংকের ক্যাশ অফিসার হিসেবে কর্মরত থাকায় ভল্টের একটি চাবি তার কাছে রক্ষিত ছিল। তিনি নিজে অথবা অজ্ঞাতনামা আসামিরা ব্যাংকের ৭৫ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাত করে পালিয়ে গেছেন।