পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় অব্যাহতি পেলেন জাবি শিক্ষিকা

প্রকাশিত: ৩:২২ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে মানহানির অভিযোগে শাশুড়ির দায়ের করা মামলায় অব্যাহতি পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভাষা কোর্সের খণ্ডকালীন শিক্ষিকা গুলশান আরা।সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মতো উপাদান না পাওয়ায় তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আদেশ দেন।

এ বিষয়ে আসামি গুলশান আরার আইনজীবী আল মামুন রাসেল বলেন, শুধুমাত্র হারিয়ে যাওয়া সিমের কারণে এই মিথ্যা মামলায় তিনি ফেসে যান এবং শ্বশুর বাড়ির পরিকল্পিত মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় তাকে ফাঁসানো হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত করেছেন, কিন্তু কোনো ফরেনসিক রিপোর্ট প্রদান করেননি। আমরা আদালতে তার অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামি গুলশান আরা এডিটের মাধ্যমে বাদীর মেয়ের নগ্ন ছবি তৈরি করেন। ২০২২ সালের ৯ মে বাদীর মেয়ের বান্ধবীর ম্যাসেঞ্জারে একটি আইডি থেকে ওই ছবি পাঠান গুলশান আরা। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে গুলশান আরা হুমকি দিয়ে বলেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিগুলো ছড়িয়ে দেওয়া হবে। পরে বাদী খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন যে, ফেসবুক আইডিটি তার ছেলের স্ত্রী গুলশান আরার। পরে তিনি এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাড্ডা থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন তিনি।

তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ৩০ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক মো. রাসেল পারভেজ।পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে মানহানির অভিযোগে শাশুড়ির দায়ের করা মামলায় অব্যাহতি পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ভাষা কোর্সের খণ্ডকালীন শিক্ষিকা গুলশান আরা।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালত আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মতো উপাদান না পাওয়ায় তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতির আদেশ দেন।এ বিষয়ে আসামি গুলশান আরার আইনজীবী আল মামুন রাসেল বলেন, শুধুমাত্র হারিয়ে যাওয়া সিমের কারণে এই মিথ্যা মামলায় তিনি ফেসে যান এবং শ্বশুর বাড়ির পরিকল্পিত মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় তাকে ফাঁসানো হয়েছে। তদন্ত কর্মকর্তা তদন্ত করেছেন, কিন্তু কোনো ফরেনসিক রিপোর্ট প্রদান করেননি। আমরা আদালতে তার অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামি গুলশান আরা এডিটের মাধ্যমে বাদীর মেয়ের নগ্ন ছবি তৈরি করেন। ২০২২ সালের ৯ মে বাদীর মেয়ের বান্ধবীর ম্যাসেঞ্জারে একটি আইডি থেকে ওই ছবি পাঠান গুলশান আরা। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে গুলশান আরা হুমকি দিয়ে বলেন, বেশি বাড়াবাড়ি করলে ইউটিউবসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছবিগুলো ছড়িয়ে দেওয়া হবে। পরে বাদী খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন যে, ফেসবুক আইডিটি তার ছেলের স্ত্রী গুলশান আরার। পরে তিনি এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাড্ডা থানায় পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন তিনি।তদন্ত শেষে ২০২৩ সালের ৩০ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক মো. রাসেল পারভেজ।