
ক্রীড়া ডেস্ক :
চলমান আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিজেদের ম্যাচগুলো দুবাইয়ে খেলছে ভারত। পাকিস্তানের মাটিতে খেলতে না যাওয়ায় তাদের ম্যাচের জন্য এই নিরপেক্ষ ভেন্যু নির্ধারিত হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত–ই অন্য দলগুলোর চেয়ে বিশেষ সুবিধা করে দিয়েছে ভারতকে। যা নিয়ে একাধিক দেশ আপত্তি জানিয়েছে।
অন্য সব দলকেই যেখানে ভেন্যু থেকে ভেন্যু, এমনকি শহর থেকে শহরে ছুটোছুটি করতে হচ্ছে, ভারত সেখানে একই মাঠে সব ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। ভারতের এমন সুবিধা পাওয়া নিয়ে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স থেকে শুরু করে অনেকেই। ধারাভাষ্য কক্ষে মন্তব্য করতে দেখা গেছে নাসের হুসেইন, মাইকেল আথারটনসহ অন্যান্য অভারতীয় ধারাভাষ্যকারদেরও।
কাগজে-কলমে টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান হলেও ভারতের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে তাদেরই উড়ে আসতে হয়েছিল দুবাইয়ে। অনেকের চোখে ভারতই এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রকৃত আয়োজকের মর্যাদা ভোগ করছে। এমন পরিস্থিতিতে পুরো ক্রিকেট বিশ্বকে আইপিএল বর্জন করতে বলেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ইনজামাম উল হকও।অন্য সব দলকেই যেখানে ভেন্যু থেকে ভেন্যু, এমনকি শহর থেকে শহরে ছুটোছুটি করতে হচ্ছে, ভারত সেখানে একই মাঠে সব ম্যাচ খেলার সুযোগ পাচ্ছে। ভারতের এমন সুবিধা পাওয়া নিয়ে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স থেকে শুরু করে অনেকেই। ধারাভাষ্য কক্ষে মন্তব্য করতে দেখা গেছে নাসের হুসেইন, মাইকেল আথারটনসহ অন্যান্য অভারতীয় ধারাভাষ্যকারদেরও।
কাগজে-কলমে টুর্নামেন্টের আয়োজক পাকিস্তান হলেও ভারতের সঙ্গে ম্যাচ খেলতে তাদেরই উড়ে আসতে হয়েছিল দুবাইয়ে। অনেকের চোখে ভারতই এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রকৃত আয়োজকের মর্যাদা ভোগ করছে। এমন পরিস্থিতিতে পুরো ক্রিকেট বিশ্বকে আইপিএল বর্জন করতে বলেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ইনজামাম উল হকও।
সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারানোর পর গম্ভীর বলেন, ‘প্রথম কথা হলো, এটা আমাদের জন্য ততটাই নিরপেক্ষ ভেন্যু, যতটা অন্যদের জন্য অন্য ভেন্যু। আমার তো মনেও নেই, সবশেষ কবে কোন টুর্নামেন্টে আমরা এখানে খেলেছিলাম! এই যে এত বিতর্ক চলছে যে, অন্যায্য সুবিধা এবং আরও নানা কিছুৃ কিসের অন্যায্য সুবিধা? এখনও পর্যন্ত তো আমরা এখানে (মূল মাঠে) একদিনও অনুশীলন করিনি।’
‘অনুশীলন তো আইসিসি একাডেমিতে করছি। ওখানকার কন্ডিশনের সঙ্গে এখানকার কন্ডিশনের পার্থক্য ১৮০ ডিগ্রি! ওখানকার উইকেট ও এখানকার উইকেটের পার্থক্য আকাশ-পাতাল। কিছু লোক সবসময়ই ছিচকাঁদুনে। তাদের উচিত পরিণত হওয়া। আমার মনে হয়, আমাদের কোনো অন্যায্য সুবিধা পাওয়া বা সেভাবে পরিকল্পনা করার মতো কিছু হয়নি।
টানা চারটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠলেও ভারত এখনো কোনো ম্যাচে নিখুঁত খেলেছে বলে বিশ্বাস করেন না গম্ভীর। তার কথায়, ‘দেখুন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে রোজ উন্নতি করতে হয়। আপনি কখনও বলতে পারেন না সব ঠিকঠাক আছে। প্রতিটা ম্যাচে উন্নতির জায়গা থাকে। সে ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং যা-ই হোক না কেন। এখনও আমরা নিখুঁত ম্যাচ খেলতে পারিনি। এখনও একটা ম্যাচ বাকি। আশা করি সেটায় নিখুঁত খেলতে পারব। আমি এমন একজন কোচ, যে কখনওই তৃপ্ত হয় না। প্রতি দিন উন্নতিই আমার কাছে শেষ কথা।’