
বিনোদন ডেস্ক :
প্রেক্ষাগৃহে ছবি মুক্তির আগে, বাকি সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারকারা সারাক্ষণ কিছু না কিছু বার্তা দিয়ে থাকেন। নিজেদের নানা ভাবে মেলে ধরার চেষ্টা করেন। এবার এ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন ওপার বাংলার অভিনেতা টোটা রায় চৌধুরী।
টোটা রায় সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘ইদানীং কেন জানি না মনে হচ্ছে, বড্ড বেশি প্রচারের আলোয় চলে আসছি। এত সাক্ষাৎকার দিচ্ছি যে ঘুরেফিরে যেন একই কথা বলছি। বক্তব্য যেন ফুরিয়ে আসছে। ভয় হচ্ছে, এত দেখতে দেখতে, একই কথা শুনতে শুনতে এবার দর্শকেরই না একঘেয়ে লাগতে থাকে।’
উত্তম কুমারের উদাহরণ দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘জনতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রেখে ব্যক্তিগত পরিসরেও একই রকম উৎকর্ষ ও আনন্দে যাপন করতেন বলে আজও তিনি তার অনুরাগীদের কাছে ঈশ্বরতুল্য।’
চলতি মাসের শেষে বা আগামী মাস থেকে তিনি ফের ‘ফেলুদা’। প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। বার বার চিত্রনাট্য পড়ছেন। ‘ফেলুদা’ সিরিজের পরিচালক পরিবর্তন করা হয়েছে। সৃজিতের পরিবর্তে রয়েছেন কমলেশ্বর।
অভিনেতার কথায়, ‘মন দিয়ে কমলদার চাওয়া, বক্তব্য বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করছি। ‘ফেলুদা’ করার দেড় সপ্তাহ আগে সব কাজ বন্ধ করে দিই। ডাবিংও করি না। তখন আমার ভিতর-বাহির সত্যজিৎ রায়ের ‘প্রদোষ চন্দ্র মিত্র
উত্তম কুমারের উদাহরণ দিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘জনতার সঙ্গে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রেখে ব্যক্তিগত পরিসরেও একই রকম উৎকর্ষ ও আনন্দে যাপন করতেন বলে আজও তিনি তার অনুরাগীদের কাছে ঈশ্বরতুল্য।’
চলতি মাসের শেষে বা আগামী মাস থেকে তিনি ফের ‘ফেলুদা’। প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। বার বার চিত্রনাট্য পড়ছেন। ‘ফেলুদা’ সিরিজের পরিচালক পরিবর্তন করা হয়েছে। সৃজিতের পরিবর্তে রয়েছেন কমলেশ্বর। অভিনেতার কথায়, ‘মন দিয়ে কমলদার চাওয়া, বক্তব্য বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করছি। ‘ফেলুদা’ করার দেড় সপ্তাহ আগে সব কাজ বন্ধ করে দিই। ডাবিংও করি না। তখন আমার ভিতর-বাহির সত্যজিৎ রায়ের ‘প্রদোষ চন্দ্র মিত্র।’