পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
আমরা সরকারি কর্মচারীরা যে বেতন পাই তা দিয়ে ইলিশ মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না। আমি নিজেই ইলিশ কিনে খেতে পারছি না। আমি পটুয়াখালী এসে গত এক মাসে একবার ইলিশ মাছ খেতে পেরেছি। ইলিশ মাছের যে দাম তাতে প্রতিদিন ইলিশ খেলে বাকি সময় না খেয়ে থাকতে হবে। এ কারণে আমাদের ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তাই অনুগ্রহ করে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুমে মাছ শিকার না করার অনুরোধ জানিয়েছেন পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন।
তিনি বলেন, যদি এই ২২ দিন মাছ শিকার বন্ধ রাখতে পারি এবং জাটকা নিধন না করি তাহলেই ইলিশের উৎপাদন বাড়বে এবং ইলিশের দাম কমে আসবে৷ এতে করে ইলিশ মাছ আবারো সাধারণ মানুষ কিনে খেতে পারবে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকালে পটুয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদ বাঁধনহারার হলরুমে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বাজারদর নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও কাজ করতে হবে। কৃষিতে আমাদের বিনিয়োগ করতে হবে। উৎপাদন বাড়াতে হবে। একটু সচেতন হলে প্রতিটি পরিবারের প্রয়োজনীয় শাকসবজি বাড়িতেই উৎপাদন করা সম্ভব। শহরের ক্ষেত্রে ছাদ বাগানেও শাক সবজির চাষাবাদ করা যেতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকালে পটুয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদ বাঁধনহারার হলরুমে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বাজারদর নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করছে, পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও কাজ করতে হবে। কৃষিতে আমাদের বিনিয়োগ করতে হবে। উৎপাদন বাড়াতে হবে। একটু সচেতন হলে প্রতিটি পরিবারের প্রয়োজনীয় শাকসবজি বাড়িতেই উৎপাদন করা সম্ভব। শহরের ক্ষেত্রে ছাদ বাগানেও শাক সবজির চাষাবাদ করা যেতে পারে।
পটুয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইফ্ফাত আরা জামান উর্মির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধি সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বক্তব্য রাখেন।