রেমিট্যান্সের নামে ৭৩০ কোটি টাকা এনে কর ফাঁকি দিলেন এক করদাতা : এনবিআর চেয়ারম্যান

প্রকাশিত: ১২:৪০ অপরাহ্ণ, মার্চ ১৮, ২০২৫


সেলিনা আক্তার:

 

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান বলেছেন, প্রবাসীদের করমুক্ত সুবিধার সুযোগ নিয়ে এক করদাতা রেমিট্যান্সের নামে ৭৩০ কোটি টাকা দেশে এনে কর ফাঁকি দিয়েছেন।

গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ও গণমাধ্যমের সঙ্গে বিসিএস কর ক্যাডারদের মতবিনিময় সভায় এমন তথ্য জানান তিনি। ঐ ব্যক্তির নাম জিগ্যেস করলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অ্যাকশনগুলো নিতে হবে। অ্যাকশন নেওয়ার পরে এমনিতে নাম জেনে যাবেন।

আব্দুর রহমান খান বলেন, যারা কঠোর পরিশ্রম করে বিদেশ থেকে টাকা উপার্জন করে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন তাদের ক্ষেত্রে আমরা বললাম, তাদের আয়টা ট্যাক্স ফ্রি হবে বাংলাদেশে। যা প্রবাসী কর্মীদের উৎসাহিত করবে এবং তারা যাতে করে বিদেশে তাদের এই রোজগারটা বাংলাদেশে ফরমাল চ্যানেলে পাঠায়। যা আমাদের রিজার্ভে কন্ট্রিবিউট করবে।

কিন্তু সব আইনকানুনের ব্যত্যয় করে ফাঁকি হচ্ছে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আপনারা শুনলে আশ্চর্য হবেন, এমন ট্যাক্সপেয়ার পাওয়া গেল, যিনি ৭৩০ কোটি টাকা নিয়ে এলেন এবং তিনি বলছেন, এটা ওনার ওয়েজ আর্নার্স এবং এটা ট্যাক্স ফ্রি। আইনকানুন যেভাবে হয়েছে সেভাবে ইমপ্লিমেন্ট হয়নি।

তিনি আরো বলেন, ‘ট্যাক্স রিটার্ন দেবেনই বা কেন, ট্যাক্স রিটার্ন না দিলে যদি শান্তিতে থাকা যায়, কোনো ঝুট-ঝামেলা না হয়, উলটো যারা রিটার্ন দিচ্ছে তারাই ঝামেলায়। ১ কোটি ১৩ লাখ টিআইএনধারীর মধ্যে ৪০ লাখ রিটার্ন দেয়, বাকি ৮০ লাখের ওপর দেয় না। তাহলে রিটার্ন না দিয়েই যদি শান্তিতে থাকা যায় তাহলে যারা রিটার্ন দিচ্ছে, ওদের বরং প্রশ্ন করা উচিত, আপনি রিটার্ন দেন কেন?’
রেমিট্যান্সের নামে ৭৩০ কোটি টাকা এনে কর ফাঁকি দিলেন এক করদাতা : এনবিআর চেয়ারম্যান

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খাগতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ও গণমাধ্যমের সঙ্গে বিসিএস কর ক্যাডারদের মতবিনিময় সভায় এমন তথ্য জানান তিনি। ঐ ব্যক্তির নাম জিগ্যেস করলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অ্যাকশনগুলো নিতে হবে। অ্যাকশন নেওয়ার পরে এমনিতে নাম জেনে যাবেন।

আব্দুর রহমান খান বলেন, যারা কঠোর পরিশ্রম করে বিদেশ থেকে টাকা উপার্জন করে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন তাদের ক্ষেত্রে আমরা বললাম, তাদের আয়টা ট্যাক্স ফ্রি হবে বাংলাদেশে। যা প্রবাসী কর্মীদের উৎসাহিত করবে এবং তারা যাতে করে বিদেশে তাদের এই রোজগারটা বাংলাদেশে ফরমাল চ্যানেলে পাঠায়। যা আমাদের রিজার্ভে কন্ট্রিবিউট করবে।

কিন্তু সব আইনকানুনের ব্যত্যয় করে ফাঁকি হচ্ছে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আপনারা শুনলে আশ্চর্য হবেন, এমন ট্যাক্সপেয়ার পাওয়া গেল, যিনি ৭৩০ কোটি টাকা নিয়ে এলেন এবং তিনি বলছেন, এটা ওনার ওয়েজ আর্নার্স এবং এটা ট্যাক্স ফ্রি। আইনকানুন যেভাবে হয়েছে সেভাবে ইমপ্লিমেন্ট হয়নি।

তিনি আরো বলেন, ‘ট্যাক্স রিটার্ন দেবেনই বা কেন, ট্যাক্স রিটার্ন না দিলে যদি শান্তিতে থাকা যায়, কোনো ঝুট-ঝামেলা না হয়, উলটো যারা রিটার্ন দিচ্ছে তারাই ঝামেলায়। ১ কোটি ১৩ লাখ টিআইএনধারীর মধ্যে ৪০ লাখ রিটার্ন দেয়, বাকি ৮০ লাখের ওপর দেয় না। তাহলে রিটার্ন না দিয়েই যদি শান্তিতে থাকা যায় তাহলে যারা রিটার্ন দিচ্ছে, ওদের বরং প্রশ্ন করা উচিত, আপনি রিটার্ন দেন কেন?’ন বলেছেন, প্রবাসীদের করমুক্ত সুবিধার সুযোগ নিয়ে এক করদাতা রেমিট্যান্সের নামে ৭৩০ কোটি টাকা দেশে এনে কর ফাঁকি দিয়েছেন।

গতকাল সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ও গণমাধ্যমের সঙ্গে বিসিএস কর ক্যাডারদের মতবিনিময় সভায় এমন তথ্য জানান তিনি। ঐ ব্যক্তির নাম জিগ্যেস করলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, অ্যাকশনগুলো নিতে হবে। অ্যাকশন নেওয়ার পরে এমনিতে নাম জেনে যাবেন।

আব্দুর রহমান খান বলেন, যারা কঠোর পরিশ্রম করে বিদেশ থেকে টাকা উপার্জন করে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন তাদের ক্ষেত্রে আমরা বললাম, তাদের আয়টা ট্যাক্স ফ্রি হবে বাংলাদেশে। যা প্রবাসী কর্মীদের উৎসাহিত করবে এবং তারা যাতে করে বিদেশে তাদের এই রোজগারটা বাংলাদেশে ফরমাল চ্যানেলে পাঠায়। যা আমাদের রিজার্ভে কন্ট্রিবিউট করবে।

কিন্তু সব আইনকানুনের ব্যত্যয় করে ফাঁকি হচ্ছে তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আপনারা শুনলে আশ্চর্য হবেন, এমন ট্যাক্সপেয়ার পাওয়া গেল, যিনি ৭৩০ কোটি টাকা নিয়ে এলেন এবং তিনি বলছেন, এটা ওনার ওয়েজ আর্নার্স এবং এটা ট্যাক্স ফ্রি। আইনকানুন যেভাবে হয়েছে সেভাবে ইমপ্লিমেন্ট হয়নি।

তিনি আরো বলেন, ‘ট্যাক্স রিটার্ন দেবেনই বা কেন, ট্যাক্স রিটার্ন না দিলে যদি শান্তিতে থাকা যায়, কোনো ঝুট-ঝামেলা না হয়, উলটো যারা রিটার্ন দিচ্ছে তারাই ঝামেলায়। ১ কোটি ১৩ লাখ টিআইএনধারীর মধ্যে ৪০ লাখ রিটার্ন দেয়, বাকি ৮০ লাখের ওপর দেয় না। তাহলে রিটার্ন না দিয়েই যদি শান্তিতে থাকা যায় তাহলে যারা রিটার্ন দিচ্ছে, ওদের বরং প্রশ্ন করা উচিত, আপনি রিটার্ন দেন কেন?’