পাবনা প্রতিনিধি:
দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী স্কয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা স্যামসন এইচ চৌধুরীর ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ (৫ জানুয়ারি)। এই শিল্পপতির প্রয়াণ দিবসে পরিবারের পক্ষ থেকে পাবনার এস্ট্রাস খামারবাড়িতে প্রার্থনা সভা ও পাবনা প্রেসক্লাবে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়েছে। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ার পাশাপাশি সমাজসেবা ও মানবসেবায় কাজ করেছেন স্যামসন এইচ চৌধুরী। তিনি ও তার প্রয়াত স্ত্রী অনিতা চৌধুরীর প্রচেষ্টায় পাবনার অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির প্রথম তলায় গড়ে তোলা হয় অনিতা-স্যামসন ফাউন্ডেশন। সেখান থেকে পরিচালিত হয় ‘দিশারী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার’। এই প্রতিষ্ঠান থেকে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ নেয় শিক্ষার্থীরা। প্রতি ৬ মাসে ১৮ জন ছেলে ও ১৩ জন মেয়েসহ মোট ৮২৮ জন প্রশিক্ষণ নিয়ে স্কয়ারসহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
মাত্র ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করে একজন মানুষ কত ওপরে উঠতে পারেন তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী। দেশের শিল্প ও ব্যবসা প্রসারের ক্ষেত্রে তার অবদান অপরিসীম।
স্যামসন এইচ চৌধুরীর স্ত্রী অনিতা চৌধুরী। ২০২২ সালে ১৩ নভেম্বর তিনি পরলোক গমন করেন। তিন ছেলের মধ্যে বড় ছেলে স্যামুয়েল এস চৌধুরী (স্বপন চৌধুরী), যিনি বর্তমানে স্কয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান, মেজো ছেলে তপন চৌধুরী স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যালস এবং স্কয়ার হাসপাতালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ছোট ছেলে অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু মাছরাঙা টেলিভিশন, স্কয়ার টয়লেট্রিজ, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। একমাত্র মেয়ে রতœা চৌধুরী স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। এছাড়া তারা সবাই স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।
স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার কাশিয়ানী থানার আড়ুয়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তারা বাবা ছিলেন ইয়াকুব হোসেন চৌধুরী। স্যামসন চৌধুরী ভারতে পড়াশুনা শেষ করে ১৯৫২ সালে পাবনা জেলার আতাইকুলায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তার পিতা ছিলেন একটি ফার্মেসির মেডিকেল অফিসার। তিনিসহ ১৯৫৮ সালে গড়ে তোলেন স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস। বর্তমানে স্কয়ার ফার্মায় ৩০ হাজারসহ স্কয়ার গ্রুপের ৬০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে।
মাত্র ২০ হাজার টাকা পুঁজি দিয়ে শুরু করে একজন মানুষ কত ওপরে উঠতে পারেন তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ছিলেন স্কয়ার গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী। দেশের শিল্প ও ব্যবসা প্রসারের ক্ষেত্রে তার অবদান অপরিসীম।
স্যামসন এইচ চৌধুরীর স্ত্রী অনিতা চৌধুরী। ২০২২ সালে ১৩ নভেম্বর তিনি পরলোক গমন করেন। তিন ছেলের মধ্যে বড় ছেলে স্যামুয়েল এস চৌধুরী (স্বপন চৌধুরী), যিনি বর্তমানে স্কয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান, মেজো ছেলে তপন চৌধুরী স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যালস এবং স্কয়ার হাসপাতালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ছোট ছেলে অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু মাছরাঙা টেলিভিশন, স্কয়ার টয়লেট্রিজ, স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। একমাত্র মেয়ে রতœা চৌধুরী স্কয়ার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান। এছাড়া তারা সবাই স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।
স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার কাশিয়ানী থানার আড়ুয়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তারা বাবা ছিলেন ইয়াকুব হোসেন চৌধুরী। স্যামসন চৌধুরী ভারতে পড়াশুনা শেষ করে ১৯৫২ সালে পাবনা জেলার আতাইকুলায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তার পিতা ছিলেন একটি ফার্মেসির মেডিকেল অফিসার। তিনিসহ ১৯৫৮ সালে গড়ে তোলেন স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস। বর্তমানে স্কয়ার ফার্মায় ৩০ হাজারসহ স্কয়ার গ্রুপের ৬০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে।