দেশে উদ্যাপিত হলো আন্তর্জাতিক এয়ারট্রাফিক কন্ট্রোলার্স ডে
নিউজ পোস্ট বিডি নিউজ পোস্ট বিডি
নিউজ পোস্ট বিডি
নিজস্ব প্রতিবেদক:
১৯৬১ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক এয়ারট্রাফিক কন্ট্রোলার্স ডে উদ্যাপন হয়ে আসছে। এবার (বেবিচক) এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্ট (এটিএম) ডিভিশন থেকেও দিনটি উদ্যাপন করা হয়েছে। এদিন বেবিচক সদর দপ্তর অডিটরিয়ামে এক স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১৯৬১ সাল থেকে প্রতি বছর ২০ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক এয়ারট্রাফিক কন্ট্রোলার্স ডে উদ্যাপন হয়ে আসছে। এবার (বেবিচক) এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্ট (এটিএম) ডিভিশন থেকেও দিনটি উদ্যাপন করা হয়েছে। এদিন বেবিচক সদর দপ্তর অডিটরিয়ামে এক স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বেবিচকের অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত সব কন্ট্রোলার, কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন এয়ারলাইন্স প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কন্ট্রোলারদের উপস্থিতিতে এটি একটি মিলনমেলায় পরিণত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন। সেখানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সচিব জনাব নাসরীন জাহান এবং বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন সদস্য (এটিএম) এয়ার কমডোর এ কে এম জিয়াউল হক।
প্রধান অতিথি হাসান মাহমুদ খাঁন তার বক্তব্যে বলেন, নিরাপদ বিমান উড্ডয়ন ও অবতরণের মতো দায়িত্বশীল ও ব্যতিক্রমধর্মী কাজকে জনসন্মুখে তুলে ধরার জন্য এ ধরনের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এভিয়েশন সেক্টরের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আয় করে থাকে। কর্তৃপক্ষের মোট আয়ের ৮০ শতাংশই আসে অ্যারোনটিক্যাল খাত থেকে, যেখানে এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলারদের ভূমিকাই মুখ্য। তাই দেশ ও জনগণের স্বার্থে এ খাতের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে সমষ্টিগতভাবে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ তথা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এ খাতের উন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে ও নিচ্ছে।
সেখানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নভোএয়ার, ইউএসবাংলা, এয়ার এস্ট্রা এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের প্রতিনিধিরা।