নিজস্ব প্রতিবেদক:
আগামী ডিসেম্বরে মিশরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে ডি-৮ সম্মেলন। এতে অংশগ্রহণের জন্য মিশর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্রটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মিশরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি।
রাষ্ট্রদূত ফাহমি জানিয়েছেন, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান এবং নাইজেরিয়াসহ কমপক্ষে পাঁচটি দেশের সরকারপ্রধানরা এরইমধ্যে সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ একটি সাইডলাইন বৈঠকে ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সহায়তার উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশের অন্তর্র্বতী সরকারকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রচেষ্টায় সমর্থন জানানোর জন্য রাষ্ট্রদূত মিশরের সমর্থন প্রকাশ করেন। ড. ইউনূস এই সমর্থনকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ওআইসি এবং ডি-৮ এর মতো আন্তর্জাতিক ফোরামে মিশর ও বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদী।
প্রধান উপদেষ্টা সম্মেলনে যোগদানের বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন বলে ইঙ্গিত দেন।
এছাড়া রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিনিধি দলও উপস্থিত থাকবে। মিশর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও ওষুধ শিল্পের অভিজ্ঞতা এবং পাট চাষের কৌশল থেকে উপকৃত হতে আগ্রহী বলেও তিনি জানান।
উভয়পক্ষ কৃষি, টেক্সটাইল এবং ওষুধ শিল্পে মুলতুবি থাকা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) দ্রুত কার্যকর করার প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেন।
আগামী ডিসেম্বরে মিশরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে ডি-৮ সম্মেলন। এতে অংশগ্রহণের জন্য মিশর বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) তেজগাঁওয়ের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসির আমন্ত্রণপত্রটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মিশরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি।
রাষ্ট্রদূত ফাহমি জানিয়েছেন, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান এবং নাইজেরিয়াসহ কমপক্ষে পাঁচটি দেশের সরকারপ্রধানরা এরইমধ্যে সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ একটি সাইডলাইন বৈঠকে ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সহায়তার উপায় নিয়ে আলোচনা হবে।
বাংলাদেশের অন্তর্র্বতী সরকারকে গণতান্ত্রিক রূপান্তরের প্রচেষ্টায় সমর্থন জানানোর জন্য রাষ্ট্রদূত মিশরের সমর্থন প্রকাশ করেন। ড. ইউনূস এই সমর্থনকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ওআইসি এবং ডি-৮ এর মতো আন্তর্জাতিক ফোরামে মিশর ও বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করবে বলে তিনি আশাবাদী।
প্রধান উপদেষ্টা সম্মেলনে যোগদানের বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন বলে ইঙ্গিত দেন।
এছাড়া রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিনিধি দলও উপস্থিত থাকবে। মিশর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও ওষুধ শিল্পের অভিজ্ঞতা এবং পাট চাষের কৌশল থেকে উপকৃত হতে আগ্রহী বলেও তিনি জানান।
উভয়পক্ষ কৃষি, টেক্সটাইল এবং ওষুধ শিল্পে মুলতুবি থাকা চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) দ্রুত কার্যকর করার প্রয়োজনীয়তাও তুলে ধরেন।