নিজেস্ব প্রতিবেদক:
আবারও স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। ২০২৯ সাল পর্যন্ত রিয়ালের প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করবেন ৭৭ বছর বয়সী এই ব্যবসায়ী। ২০০৯ সালে থেকে শুরু করে এ নিয়ে পঞ্চমবার লস ব্লাঙ্কোদের প্রধান নির্বাচিত হলেন পেরেজ।
আগের চারবারের মতো এবারও পেরেজ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। রোববার (১৯ জানুয়ারি) রিয়াল মাদ্রিদ-লা পালমাস ম্যাচের পর ক্লাবের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নির্বাচনে একজনই প্রার্থী থাকায় রিয়াল মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে পেরেজের নাম ঘোষণা করা হয়েছে।’
এই নিয়ে ষষ্ঠবার রিয়াল মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট হলেন পেরেজ। ২০০০ সালে প্রথমবার দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি। তবে ২০০৬ সালে পদত্যাগ করেছিলেন এই ব্যবসায়ী। ২০০৯ সাল থেকে টানা দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়া পেরেজ গত ৭ জানুয়ারি ক্লাবের ইলেকটোরাল বোর্ডকে নির্বাচনী প্রক্রিয়া শুরু করতে অনুরোধ জানান।
১০ দিন পর একমাত্র প্রার্থী হিসেবে পেরেজের প্রার্থিতা অনুমোদন করা হয়। রিয়াল মাদ্রিদের বাইলজ অনুসারে, বিকল্প প্রার্থী না থাকলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।
পুরোনো রঙ বদলে নতুন পোশাকে পুলিশ
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর পুলিশ বাহিনী সংস্কারের দাবি ওঠে। একই সঙ্গে পুলিশের পোশাক পরিবর্তন দাবি ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাব ও আনসার বাহিনীর পোশাক পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্র্বতী সরকার।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পোশাক পরিবর্তনের কারণ জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সবার মন-মানসিকতা পরিবর্তন করা জরুরি। সে জন্য পুলিশ, র্যাব ও আনসারের পোশাক পরিবর্তন করা হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পুলিশের পোশাক হবে লোহার (আয়রন) রঙের। র্যাবের পোশাক হবে জলপাই (অলিভ) রঙের। আর আনসারের পোশাক হবে সোনালি গমের (গোল্ডেন হুইট) রঙের।
কবে থেকে পোশাক পরিবর্তন হবে, জানতে চাইলে জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ধীরে ধীরে পরিবর্তন হবে।
পুলিশকে জনবান্ধব করতে হলে বাহিনীটির প্রশিক্ষণে পরিবর্তন আনতে হবে বলে মন্তব্য করেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।