নিজস্ব প্রতিবেদক
সম্প্রতি চালের মিলার পর্যায়ে বস্তা প্রতি দাম বেড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকার মতো। এরপর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মিলার পর্যায়ে অনেক আলোচনার পর বর্তমানে কমানো হয়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। তবে ভোক্তা পর্যায়ে এখনো বেশি দামেই কিনছে মানুষ।শনিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর উত্তর বাড্ডা এলাকার চালের পাইকারি আড়তে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অভিযানে দেখা যায় এ চিত্র।
পাইকারি দোকানিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পুরোনো দামে চাল কেনা থাকায় নতুন করে দাম কমলেও সেই দামে কেনা চাল তাদের হাতে এখনো আসেনি। এতে বাড়তি দামেই চাল বিক্রি করছেন তারা।
দোকানিদের অভিযোগ, এভাবে মূল্যবৃদ্ধির ফলে তাদের নিজেদের ব্যবসায় ও হুমকির মুখে। এতে করে তাদের কেনাবেচাও কমেছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ড. জয়নাল আবেদিন বলেন, দোকানগুলোতে আমরা দেখেছি নতুন দামে এখনো চাল আসেনি। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে কমানো দামে চাল পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। দোকানদাররা তাদের ক্রয়ের দাম দেখিয়েছেন। সে দাম অনুসারে তারা ৩০-৪০ টাকা লাভ করছেন। তবে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে দাম আরও কমানো না হলে জরিমানার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।