
সেলিনা আক্তার:
টানা ৪ দফায় বাড়ানোর পর অবশেষে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নতুন দর অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। এর প্রেক্ষিতে বাজুসের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) থেকে এই দাম কার্যকর হয়।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) দেশের বাজারে ভরিতে ৩ হাজার ৩৩ টাকা বাড়ানো হয়। এরপর তিন দিনের মাথায় গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। ওই সময় ভরিতে ২ হাজার ৬২৪ টাকা বাড়ানো হয়।
তবে এর দুই দিনের মাথায় গত সোমবার (২১ এপ্রিল) এক লাফে ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়ানো হয় স্বর্ণের দাম। সবশেষ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভরিতে এক লাফে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়ানো হয়। অবশেষে বুধবার ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম।
এ নিয়ে চলতি বছর দেশের বাজারে মোট ২৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করলো বাজুস। এরমধ্যে ১৯ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া দাম কমানো হয়েছে মাত্র ৭ বার। অন্যদিকে গত বছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। এরমধ্যে দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩৫ বার। এছাড়া গত বছর ২৭ বার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছিল।
এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) থেকে এই দাম কার্যকর হয়।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) দেশের বাজারে ভরিতে ৩ হাজার ৩৩ টাকা বাড়ানো হয়। এরপর তিন দিনের মাথায় গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। ওই সময় ভরিতে ২ হাজার ৬২৪ টাকা বাড়ানো হয়।
তবে এর দুই দিনের মাথায় গত সোমবার (২১ এপ্রিল) এক লাফে ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়ানো হয় স্বর্ণের দাম। সবশেষ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভরিতে এক লাফে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়ানো হয়। অবশেষে বুধবার ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম।
এ নিয়ে চলতি বছর দেশের বাজারে মোট ২৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করলো বাজুস। এরমধ্যে ১৯ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া দাম কমানো হয়েছে মাত্র ৭ বার। অন্যদিকে গত বছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। এরমধ্যে দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩৫ বার। এছাড়া গত বছর ২৭ বার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছিল।
সেলিনা আক্তার:
৪ দফায় বাড়ার পর কিছুটা কমলো স্বর্ণের দাম
টানা ৪ দফায় বাড়ানোর পর অবশেষে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নতুন দর অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৬৪ হাজার ৬৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৪১ হাজার ১৬৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। এর প্রেক্ষিতে বাজুসের স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) থেকে এই দাম কার্যকর হয়।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) দেশের বাজারে ভরিতে ৩ হাজার ৩৩ টাকা বাড়ানো হয়। এরপর তিন দিনের মাথায় গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। ওই সময় ভরিতে ২ হাজার ৬২৪ টাকা বাড়ানো হয়।
তবে এর দুই দিনের মাথায় গত সোমবার (২১ এপ্রিল) এক লাফে ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়ানো হয় স্বর্ণের দাম। সবশেষ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভরিতে এক লাফে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়ানো হয়। অবশেষে বুধবার ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম।
এ নিয়ে চলতি বছর দেশের বাজারে মোট ২৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করলো বাজুস। এরমধ্যে ১৯ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া দাম কমানো হয়েছে মাত্র ৭ বার। অন্যদিকে গত বছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। এরমধ্যে দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩৫ বার। এছাড়া গত বছর ২৭ বার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছিল।
এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৮৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা ছিল দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। বুধবার (২৩ এপ্রিল) থেকে এই দাম কার্যকর হয়।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ার প্রেক্ষিতে গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) দেশের বাজারে ভরিতে ৩ হাজার ৩৩ টাকা বাড়ানো হয়। এরপর তিন দিনের মাথায় গত শনিবার (১৯ এপ্রিল) আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। ওই সময় ভরিতে ২ হাজার ৬২৪ টাকা বাড়ানো হয়।
তবে এর দুই দিনের মাথায় গত সোমবার (২১ এপ্রিল) এক লাফে ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা বাড়ানো হয় স্বর্ণের দাম। সবশেষ মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ফের ভরিতে এক লাফে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা বাড়ানো হয়। অবশেষে বুধবার ভরিতে ৫ হাজার ৩৪২ টাকা কমলো স্বর্ণের দাম।
এ নিয়ে চলতি বছর দেশের বাজারে মোট ২৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করলো বাজুস। এরমধ্যে ১৯ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া দাম কমানো হয়েছে মাত্র ৭ বার। অন্যদিকে গত বছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। এরমধ্যে দাম বাড়ানো হয়েছিল ৩৫ বার। এছাড়া গত বছর ২৭ বার দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানো হয়েছিল।